এন মাকোসিংকি নামের এক ১৬ বৎসরের কিশোরী নতুন এক ব্যাটারি বিহীন টর্চলাইট উদ্ভাবন করেছে যা জ্বলবে হাতের তালুর স্পর্শেই।এই কিশোরী ১০০০ জন তরুন প্রজন্মের বিপক্খে গুগোল ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স ফেয়ারে অংশগ্রহন করে | এবং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়ে প্রথম পুরস্কার পায়। সে ২৫০০০ ডলার স্কলারসিপ পায়। তার উদ্ভাবিত টর্চলাইটটি ব্যাটারি ও এনার্জিমুক্ত, যা শক্তি সন্চয় করবে আপনার হাত থেকে। এন যখন ফিলিপাইন ভ্রমনে যায়, তখন দেখতে পেয়েছিল যে, অনেক ছাত্রছাত্রীরা ইলেকট্রিসিটির অভাবে পড়তে পারছিলনা।
দুরভাগ্যজনক ভাবে সমস্যা, উন্নয়নশীল দেশের জন্য এটা একটা সাধারন ও বড় সমস্যা, যেখানে লোকজনের সামর্থ নেই ইলেকট্রিসিটি
বিল দেয়ার।এন মনে মনে পড়ছিল যে, কিভাবে মানব দেহ থেকে শক্তি সন্চয় করে
১০০ ওয়াটের বাল্ব জালানো যায়। সে খুব উৎসাহিত হল , কিভাবে শরীরের তাপমাত্রাকে কাজে লাগিয়ে
বিদ্যুতে রুপান্তর করে শক্তি উৎপন্ন করা যায় এবং তা দিয়ে টর্চলাইট.
জ্বালানো যায়। সে এটা জানত যে, কোন পরিবাহি পদার্থ যখন উত্তপ্ত হয়, তখন ইলেকট্রনকে মুক্ত করে আর শীতল পরিবাহি পদার্থ ইলেকট্রনকে পদার্থের ভিতরের দিকে রাখে।
যখন একটা সিরামিক টাইলকে উত্তপ্ত করা হয় এবং আরেকটা সিরামিক টাইলস দিয়ে চাপ দেয়া হয়, যা শীতল তখন ইলেকট্রনগুলো উত্তপ্ত স্হান থেকে স্হানান্তরিত হয়ে শীতল অংশের
দিকে যায়, যার ফলে বিদ্যুত উৎপন্ন হয়।এটাকে থার্মোইলেকট্রিক এফেক্ট বলে।
এন দুটো সিরামিক টাইলস দিয়ে পর্যবেক্খন শুরু করল এবং এ দুটোর মাঝে একটা পরিবাহি সারকুইট জুড়ে দিয়ে, আর এতে বিদ্যুত
উৎপন্ন হল, যা তার টর্চলাইট জ্বালানোর জন্য প্রয়োজন। তার এই পদ্ধতিটা কাজে লাগিয়ে ফাঁপা টর্চলাইট তৈরী করেছিল, যা এই সিরামিক টাইলসের উপরের অংশ আপনার হাতের তালুর স্পর্শে
উত্তপ্ত হবে ।আর খেয়াল রাখতে হবে সিরামিক টাইলসের ভিতরের অংশ যাতে
ঠান্ডা থাকে এবং এটার সাথে একটা ফাঁপা এলুমিনিয়ামের টিউব জুড়ে দেয়া ।
এতে যদিও প্রয়োজনীয় বিদ্যুত উৎপন্ন ( ৫ মিলিওয়াট) হলো তবুও এন পর্যবেক্খন করে দেখল যে, টর্চলাইট জ্বালানোর জন্য এটা যথেষ্ঠ নয়, তাই সে এর সাথে একটা ট্রান্সফমার জুড়ে দিল এবং এতে এবং ৫ ভি(৫v) বিদ্যুত উৎপন্ন হল। আর তাতে তার এই টর্চটি আগের চেয়ে ভাল জ্বলতে লাগল।
টাইম ম্যাগাজিন এনকে এই পৃথিবীর ৩০ জনের একজন হিসেবে তালিকা করেছে যারা আমাদের এই পৃথিবীকে পরিবর্তনের দিকে নিয়ে যাবে।
এন এখন তার উদ্ভাবিত ফাঁপা টর্চলাইটটি বাজারজাত করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
ফাঁপা টর্চলাইট |
বিল দেয়ার।এন মনে মনে পড়ছিল যে, কিভাবে মানব দেহ থেকে শক্তি সন্চয় করে
১০০ ওয়াটের বাল্ব জালানো যায়। সে খুব উৎসাহিত হল , কিভাবে শরীরের তাপমাত্রাকে কাজে লাগিয়ে
বিদ্যুতে রুপান্তর করে শক্তি উৎপন্ন করা যায় এবং তা দিয়ে টর্চলাইট.
জ্বালানো যায়। সে এটা জানত যে, কোন পরিবাহি পদার্থ যখন উত্তপ্ত হয়, তখন ইলেকট্রনকে মুক্ত করে আর শীতল পরিবাহি পদার্থ ইলেকট্রনকে পদার্থের ভিতরের দিকে রাখে।
যখন একটা সিরামিক টাইলকে উত্তপ্ত করা হয় এবং আরেকটা সিরামিক টাইলস দিয়ে চাপ দেয়া হয়, যা শীতল তখন ইলেকট্রনগুলো উত্তপ্ত স্হান থেকে স্হানান্তরিত হয়ে শীতল অংশের
দিকে যায়, যার ফলে বিদ্যুত উৎপন্ন হয়।এটাকে থার্মোইলেকট্রিক এফেক্ট বলে।
এন দুটো সিরামিক টাইলস দিয়ে পর্যবেক্খন শুরু করল এবং এ দুটোর মাঝে একটা পরিবাহি সারকুইট জুড়ে দিয়ে, আর এতে বিদ্যুত
ফাঁপা টর্চলাইট |
উত্তপ্ত হবে ।আর খেয়াল রাখতে হবে সিরামিক টাইলসের ভিতরের অংশ যাতে
ঠান্ডা থাকে এবং এটার সাথে একটা ফাঁপা এলুমিনিয়ামের টিউব জুড়ে দেয়া ।
এতে যদিও প্রয়োজনীয় বিদ্যুত উৎপন্ন ( ৫ মিলিওয়াট) হলো তবুও এন পর্যবেক্খন করে দেখল যে, টর্চলাইট জ্বালানোর জন্য এটা যথেষ্ঠ নয়, তাই সে এর সাথে একটা ট্রান্সফমার জুড়ে দিল এবং এতে এবং ৫ ভি(৫v) বিদ্যুত উৎপন্ন হল। আর তাতে তার এই টর্চটি আগের চেয়ে ভাল জ্বলতে লাগল।
টাইম ম্যাগাজিন এনকে এই পৃথিবীর ৩০ জনের একজন হিসেবে তালিকা করেছে যারা আমাদের এই পৃথিবীকে পরিবর্তনের দিকে নিয়ে যাবে।
ফাঁপা টর্চলাইট |
No comments:
Post a Comment